গ্রহরত্ন শোধন বিধিঃ পৌরানিক মতে
চুনী- পাতি লেবুর রস মিশ্রত গঙ্গা জলে শোধনীয় ।লাল প্রবাল – ক্ষারযুক্ত জলে শোধনীয় । মুক্তা – জয়ন্তী পাতার জলে
শোধনীয় । পান্না – গোদুগ্ধে শোধনীয় ।পীত পোখরাজ – কুলথ্ব কলাইর জলে
শোধনীয় । হীরক – নটে পাতার জলে শোধনীয় ।নীলা – নীল ( কাপরের ) জলে শোধনীয়
। গোমেদ – গোরোচনা যুক্ত জলে শোধনীয় ।বৈদুর্যমণি – ত্রিফলার জলে
শোধনীয় ।
বর্তমানে কোনো মন্দিরে পুরোহিতের কাছে দিয়ে শোধনীয় ।
ধারন বিধি
( পুরুয়ের ) শুদ্ধ পরিধানে ও শুদ্ধ শরীরে ।
চুনী- দক্ষিন অনামিকায় সোনা বা তামায় । রবিবার সকাল ১২ টার মধ্যে । লাল প্রবাল – দক্ষিন অনামিকায় তামায় বা রুপায় । মঙ্গলবার সকাল ১২ টার মধ্যে । ঐদিন বাইরে যাওয়া মানা । মুক্তা – দক্ষিন তর্জ্জনীতে সোনায় । সোমবার সন্ধ্যায় ।পান্না – দক্ষিন কনিষ্ঠায় সোনায় । বুধবার সকাল ১২ টার মধ্যে । পীত পোখরাজ – দক্ষিন তর্জ্জনীতে সোনায় । বৃহস্পতিবার সকাল ১২ টার মধ্যে । হীরক – দক্ষিন বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠতে বা মধ্যমায় সাদা সোনায় বা প্ল্যাটিনামে । শুক্রবার সন্ধ্যায় । নীলা – দক্ষিন মধ্যমায় রুপায় । শনিবার সন্ধ্যায় । গোমেদ – বাম মধ্যমায় রুপায়।শনি বা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় । বৈদুর্যমণি - বাম কনিষ্ঠায় সোনায় ।শনি বা মঙ্গলবার সন্ধ্যায়
।
স্ত্রীলোকের ক্ষেত্রে দক্ষিনহস্তের ক্ষেত্রে বামহস্ত হবে এবং
বামহস্তের ক্ষেত্রে দক্ষিন হস্ত হবে।।
No comments:
Post a Comment